রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ চায় পুলিশ
_______________
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে পুলিশের পদোন্নতি, পদায়ন, বদলি, নিয়োগ, পুরস্কার ও শাস্তি প্রদানের ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে অবৈধ অর্থ লেনদেন হয়েছে। প্রতিটি ক্ষেত্রে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ করা হয়েছে। ফলে পুলিশের অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা ও পেশাদারত্বের বড় ধরনের ক্ষতি হয়েছে। এমন পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি রোধে সুনির্দিষ্ট কিছু নীতিমালা প্রণয়ন ও বাহিনী পরিচালনায় স্বতন্ত্র কমিশন চান পুলিশ সদস্যরা।
পুলিশ সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বাহিনীটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের এক বৈঠকে এই আলোচনাগুলো উঠে এসেছে। এতে কর্মকর্তারা বলেছেন, পুলিশকে সেবামুখী করতে পেশাগত মূল্যায়নের প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আনার পাশাপাশি রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ ও পদোন্নতি-পদায়নে লেনদেন বন্ধ করতে হবে। সংস্কারের আগে সমস্যার মূলে যেতে হবে এবং সমাধান করতে হবে। পুলিশ কেন মানুষের আকাঙ্ক্ষা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে, সেই উত্তর খুঁজতে হবে। এ কাজগুলো সঠিকভাবে করতে পারলে পুলিশকে সত্যিকারের জনগণের বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা যাবে |
এমন প্রভাবশালীদের অনেকে টাকার বিনিময়ে উপরিদর্শক ও কনস্টেবল নিয়োগে জড়িত ছিলেন।
পুলিশ সদর দপ্তরে ১৫ অক্টোবর সংস্কার কমিশনের সঙ্গে ওই বৈঠকে পুলিশের পক্ষ থেকে আইজিপি (পুলিশের মহাপরিদর্শক) ময়নুল ইসলামসহ সদর দপ্তর ও বিভিন্ন ইউনিটের অতিরিক্ত আইজিপি থেকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পদমর্যাদার ৫০–৬০ জন কর্মকর্তা অংশ নেন।
রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ চায় পুলিশ _______________ মাহমুদুল হাসান ঢাকা প্রকাশ: ২৬ অক্টোবর ২০২৪, ০৭: ৩৭ গণ–আন্দোলন দমাতে পুলিশকে এভাবেই ব্যবহ...
No comments:
Post a Comment